পেছনে ডালপালা, শিকড় ছড়ানো এক বিশাল কৃষ্ণ চুড়া গাছ। গাছের তলা দিয়ে হেঁটে আসছে শ্যামলা একটি মেয়ে। ভাবুনতো দেখতে কেমন লাগছে। শ্যামলা মেয়েটির পেছনে কৃষ্ণ চুড়ার লাল ফুলগুলো কি সুন্দরই না লাগছে। পরনে কুচি দেওয়া দেশি তাতের শাড়ী, চুলটা যেমন তেমন করে বাঁধা, নারীসুলভ প্রসাধনীর লেশমাত্র নেই। মুখটাশুকনো। টিউশনি সেরে সে বাড়ি ফিরছে। হাতে একটি পলিথিনের ব্যাগ একটু তেলে চ্যাপচ্যাপা। হয়তো পুরি কিংবা পিয়াজু হবে। বাসায় বাবা রিটায়ার্ড হয়ে বিকাল বেলা চায়ের সাথে এগুলো খেতে পচ্ছন্দ করে। মেয়েটির হাঁটা হঠাৎ থেমে গেলো। কাকে দেখে?
মাথা নিচু করে তাকাতেই দেখতে পায় স্যান্ডেলের বাম পায়ের ফিতাটি ছিড়ে গেলো! মাসের শেষ নতুন স্যান্ডেল এখন কিভাবে কিনবে; কিনার কথা ভাবতেই পারেনা। সেফটি পিন দিয়ে স্ট্র্যাপ আটকে সামান্য পা হেচড়ে হেচড়ে বাড়ীর দিকে হাঁটা শুরু করলো মেয়েটা। বাড়ীর জন্য কিছু জিনিসপত্র কিনে বাড়ী যেতে হবে। বাড়ীতে আরো দুইজন বসে আছে পড়ার জন্য।
মেয়েটির নাম ‘নীতা, নী, কিংবা বাঙালীর নীয়তি’।
‘মেঘে ঢাকা তারা’-র নীতার কথাই চোখের সামনে ভেসে আসলোতো।
ঠিকিই ধরেছেন, ওকে কিংবা পাশের বাড়ীর নীতা কে এই মেয়েটিরে সাথে বসিয়ে দিতে পারেন। বাঙালী জীবনের স্ট্রাগলের প্রতীক ছিলো এই নীতা কিংবা নী।
( আর হয় না....)
মাথা নিচু করে তাকাতেই দেখতে পায় স্যান্ডেলের বাম পায়ের ফিতাটি ছিড়ে গেলো! মাসের শেষ নতুন স্যান্ডেল এখন কিভাবে কিনবে; কিনার কথা ভাবতেই পারেনা। সেফটি পিন দিয়ে স্ট্র্যাপ আটকে সামান্য পা হেচড়ে হেচড়ে বাড়ীর দিকে হাঁটা শুরু করলো মেয়েটা। বাড়ীর জন্য কিছু জিনিসপত্র কিনে বাড়ী যেতে হবে। বাড়ীতে আরো দুইজন বসে আছে পড়ার জন্য।
মেয়েটির নাম ‘নীতা, নী, কিংবা বাঙালীর নীয়তি’।
‘মেঘে ঢাকা তারা’-র নীতার কথাই চোখের সামনে ভেসে আসলোতো।
ঠিকিই ধরেছেন, ওকে কিংবা পাশের বাড়ীর নীতা কে এই মেয়েটিরে সাথে বসিয়ে দিতে পারেন। বাঙালী জীবনের স্ট্রাগলের প্রতীক ছিলো এই নীতা কিংবা নী।
( আর হয় না....)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন